৩ নং বাহিরচর ইউনিয়নে অবস্থিত কুয়ান্তাম পাওয়ার ষ্টেশন। এই পাওয়ার ষ্টেশনে দৈনিক ........ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
এতে পরীক্ষামূলক এবং তাত্ত্বিক পদ্ধতির ভারী পারস্পরিক ক্রিয়া জড়িত রয়েছে। পরীক্ষামূলক কোয়ান্টাম রসায়নবিদরা বর্ণালীবীক্ষণের উপর অত্যন্ত নির্ভরশীল, যার মাধ্যমে একটি আণবিক স্কেলে শক্তির কোয়ান্টাইজেশনের পরিমাণ নির্ধারণের তথ্য পাওয়া যেতে পারে। প্রচলিত পদ্ধতি হল ইনফ্রা-লাল (আইআর) স্পেকট্রোস্কোপি, পারমাণবিক চৌম্বকীয় অনুনাদ (এনএমআর) স্পেকট্রোস্কোপি এবং স্ক্যান প্রোব মাইক্রোস্কোপি।
তাত্ত্বিক কোয়ান্টাম রসায়ন, কার্যকরী গাণিতিক রসায়নের অধীন পড়ে, যা কোয়ান্টাম তত্ত্বের পূর্বাভাস গণনা করতে চায় যেমন পরমাণু এবং অণুগুলিতে কেবল বিচ্ছিন্ন শক্তি থাকতে পারে; এই কাজটি যখন যৌগিক আয়নের জন্য প্রয়োগ করা হয়, তখন বহু-পদার্থের সমস্যা দেখা দেয়, তাই এই গণনাগুলি বিশ্লেষণাত্মক "খামে বা নষ্ট কাগজে হিসাব করার" পদ্ধতি, কলম রেকর্ডার বা ভিডিইউ যুক্ত কম্পিউটারাইজড ডেটা স্টেশনের বদলে কম্পিউটার ব্যবহার করে সঞ্চালিত হয়।
এই পদ্ধতিতে, কোয়ান্টাম রসায়নবিদ রাসায়নিক ঘটনা তদন্ত করে। বিক্রিয়ায়,কোয়ান্টাম রসায়ন পৃথক পরমাণু এবং অণুগুলির ভুমি অবস্থা ,উত্তেজিত স্তর এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় পরিবর্তন অবস্থা অধ্যয়ন করে।
হিসাবের সময়, কোয়ান্টাম রাসায়নিক গবেষণায় আধা-ইম্পেরিক্যাল এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল নীতিভিত্তিক অন্যান্য পদ্ধতি ব্যবহার করে এবং সময় নির্ভরশীল সমস্যাগুলি মোকাবেলা করা হয়। অনেক কোয়ান্টাম রাসায়নিক গবেষণায় অনুমান করা হয় যে নিউক্লিয়াস স্থির (বর্ন-ওপেনহাইমার সন্নিকর্ষ )। কোয়ান্টাম মেথডের প্রধান লক্ষ্য ছোট আণবিক সিস্টেমের ফলাফলের সঠিকতা বৃদ্ধি করা এবং বৃহৎ অণুগুলির আকার বৃদ্ধি করা যা প্রক্রিয়াভুক্ত হতে পারে, যা স্কেলিং বিবেচনায় সীমিত- পরমাণুর সংখ্যার শক্তি অনুসারে গণনা সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস